ছেলে চুদলো আমাকে
তখন আমার বয়স চলি্লশ। পনেরো বছর বয়সে
আমার বিয়ে হয় এবং বছর পাঁচেক আগে একটা
এ্যকসিডেন্টে আমার স্বামী মারা যায়। আমার
একমাত্র ছেলে পড়াশুনা শেষ করে একটা চাকরি
করছে। তাই দেখে শুনে ওর একটা বিয়ে দিই।
পরে আমার ছেলের বউও একটা চাকরি পায়। ওরা
শহরে বাসা ভাড়া করে থাকে। আমি থাকি গ্রামের
বাড়িতে।
ছেলেকে বিয়ে দেওয়ার বছর তিনেক পরের
ঘটনা। আমার বউমা অন্তঃসত্বা হয়। তখন ওর কাজ টাজ
করতে খুব অসুবিধা হওয়ায় আমার ছেলে আমাকে
কিছুদিন ওর ওখানে গিয়ে থাকতে বলে, ওদের
সুবিধার জন্য আমি শহরে থাকার জন্য চলে আসি।
আমার সঙ্গে আসে আমার কাজের মেয়ে।
তখন আমার বউমার সাত মাস চলছিলো। ও ম্যাটার্নিটি
লিভ নিয়ে বাসাতেই থাকে। একদিন চেক আপ করার
জন্য সন্ধ্যার আগে আমার কাজের মেয়েটাকে
সঙ্গে নিয়ে ও ডাক্তারের কাছে গেলো আমি
বাসাতেই শুয়ে থাকলাম। যাওয়ার আগে ওদের
বললাম দরজাটা চাপিয়ে দিয়ে যাও আমি জেগেই
আছি। এভাবে শুয়ে থাকতে থাকতে আমি কখন
যেন ঘুমিয়ে পড়েছি খেয়াল করি নি। আমার
স্বাস্থ্যটা একটু মোটা ধরনের। আমার বউমারও তাই।
আর ছোট থেকেই আমার ঘুমের গভীরতা
একটু বেশি। আমি একপাশে কাত হয়ে শুয়েছিলাম।
আমি ঘুমের মধ্যেই অনুভব করলাম কে যেন
আমার পেছনে এসে শুলো এবং কোমর
পর্যন্ত কাপড় তুললো। কিন্তু আমি পূর্ণ সজাগ নই
বলে কিছু বলতে পারছিলাম না। তারপরেই আমি একটু
সুখ অনুভব করলাম এবং বুঝতে পারলাম কিছু একটা
আমার যোনীতে ঢুকছে । হঠাৎ শুনলাম, এক মাস
থেকে
তুমি আমাকে দাও নি, আজ আর তোমাকে ছাড়ছি না।
আমি চেতন পেলাম এবং একটা সুখানুভূতির মধ্যে
আমি বুঝতে পারলাম এটা আমার ছেলে ছাড়া আর
কেউ নয়। ও ভেবেছে ওর বউ বুঝি শুয়ে
আছে। তখন সন্ধ্যা হয়ে গিয়েছিলো এবং
ইলেকট্রিসিটিও ছিলো না। ফলে ঘরটা মোটামুটি
অন্ধকার। আমি ছেলেকে আর লজ্জায়
ফেলতে চাইলাম না। ভাবলাম, ও যা করছে করুক;
শেষ করে উঠে যাক। পেছন থেকে ও
প্রচন্ড বেগে চুদছিলো। বুঝতে পারছিলাম
অনেকদিন ওকে ওর বউ করতে দেয় নি। আর
দীর্ঘ পাঁচ বছর পর হঠাৎ চোদা খেয়ে আমারও
ভালো লাগছিলো, তারপরও লজ্জায় কোনো
সাড়া না দিয়ে আমি চুপচাপ যেভাবে শুয়েছিলাম
সেভাবেই পড়ে রইলাম।
আমার ছেলে আমার ভেতরেই ওর গরম বীর্য
ফেলে দিলো। ওর যখন শেষ হলো তখনও
আমার পাশে শুয়ে হঠাৎ আমার বুকে হাত দিয়ে
আঁতকে উঠলো। ও যেন বুঝতে পারলো যে
আমি ওর বউ নই। অন্ধকারেই দেখার চেষ্টা
করলো আমি কে এবং বুঝতে পারার পর ওর মাথায়
যেন বাজ পড়লো। এমন সময় ইলেকট্রিসিটি
চলে এলো। আমরা মা ছেলে মুখোমুখি। ও হাত
দিয়ে মুখ ঢেকে মেঝেয় বসে পড়লো এবং
বলতে লাগলো, মা আমার কোনো দোষ
নেই, আমি বুঝতে পারি নি। আমি মনে করেছি ও।
ও এই ভাবেই শুয়ে থাকে। আমি বুঝতে পারি নি।
তুমি আমাকে ক্ষমা করে দাও। ছি ছি এ আমি কিী
করলাম ? নিজের মাকে !
আমি বুঝতে পারলাম, ও খুব মানসিকভাবে আঘাত
পেয়েছে। এখন আমাকেই এর একটা ব্যবস্থা
করতে হবে। ছেলেতো আমার একটাই। ওর
কিছু হলে তো সেটা আমারই ক্ষতি। আমি বললাম,
সেটা আমি বুঝতে পেরেছি। তুই কিছু মনে করিস
না। এটা একটা একসিডেন্ট। যা তুই তোর ঘরে যা,
বউমারা এখনি এসে যাবে। ও বললো, ওরা
কোথায় গেছে ?
আমি বললাম, ডাক্তারের কাছে গেছে। ও আমার
দিকে না তাকিয়ে ওর ঘরের দিকে চলে
গেলো। এরপর সেদিন রাতে ও আর আমার
সামনে এলো না। পরবর্তী কয়েক দিন আমার
সামনে পড়লেও আমার দিকে তাকালো না।
এভাবে সপ্তাহখানেক গেলেও ও স্বাভাবিক
হলো না। আমি বুঝতে পারলাম ও ভীষণ মানসিক
অশান্তিতে আছে। এভাবে চলতে থাকলে ও
এক সময় পাগল হয়ে যাবে। তার আগেই আমাকে
একটা ব্যবস্থা নিতে হবে। আমি সম্পূর্ণ মানসিক
প্রস্তুতি নিয়ে একদিন রাতে খাওয়া দাওয়ার পর ওকে
আমার রুমে ডাকলাম। আর কাজের মেয়েটাকে
বললাম, তুই তোর ভাবীর সঙ্গে শুয়ে পড়,
তোর ভাইয়ের সঙ্গে আমার দরকার আছে।
পরে তোকে ডেকে আমার ঘরে নিয়ে
আসবো নি। ওরা শুয়ে পড়লো আমি আমার
ছেলের মুখোমুখি আমার খাটে বসলাম।
আমি ওকে বললাম, তুই আমার সঙ্গে কথা বলছিস
কেনো ? আমার দিকে তাকাচ্ছিস না কেনো ?
ও মাথা নিচু করেই বললো, কি করে বলবো।
আমি তো লজ্জায় মাথাই তুলতে পারছি না।
আমি বললাম, কোনো লজ্জা নেই। তুই
বিষয়টিকে স্বাভাবিকভাবে নিচ্ছিস না কেনো ? আমি
তো বলেছি এটা একটা এ্যকসিডেন্ট, আমি কিছু
মনে করি নি। তুই বিষয়টিকে যেভাবে সিরিয়াসলি
নিয়েছিস, তুই তো পাগল হয়ে যাবি।
ও বললো, আমি কী করবো, আমি যে পারছি না।
আমি বুঝতে পারলাম এ ব্যাপারে আমাকে আরও
খুলাখুলি হতে হবে। না হলে ও মানসিক যন্ত্রনা
থেকে রেহাই পাবে না। আমার লজ্জা লাগলেও
আমি চট করে বলে ফেললাম, আমার কিন্তু
ভালোই লাগছিলো।
এতক্ষণ পর ও আমার দিকে তাকালো এবং
বললো, মা তুমি কী বলছো ?
আমি একটু মুচকি হেসে বললাম, হঁ্যা সত্যি বলছি।
আমার খারাপ লাগছিলো না। এবং প্রসঙ্গটাকে আরও
টেনে নিয়ে যাওয়ার বললাম, তুই তো জানিস পাঁচ
বছর হলো তোর বাবা মারা গেছে, অনেক দিন
এগুলো কারো সঙ্গে করি নি। তাই তুই যখন
করছিলি আমি আর বাধা দিই নি। সত্যি বলতে কি অনেক
দিন পর তুই আমাকে দারুন একটা সুখ দিয়েছিস।
ও চোখ বড় বড় করে বললো, মা তুমি কী
বলছো ? সত্যি তুমি কিছু মনে করো নি ? তুমি
এনজয় করছিলে ?
আমি বললাম, আমি কি মিথ্যা বলছি ?
ও বললো, তাহলে তুমি সেদিনই আমাকে বললে
কেনো? আমি তোমাকে আরও সুখ দিতাম।
আমি বললাম, সেদিন বলিনি ,কারণ আমি তোকে
লজ্জায় ফেলতে চাই নি।
আমার ছেলের মনের অপরাধবোধ সম্পূর্ণ
শেষ করার জন্য আমি একেবারে প্রস্তুত ছিলাম।
আমি জানতাম শুধু মুখের কথায় ওর মনের সংশয়
ঘুচবে না। কাজে প্রমাণ করে ওকে দেখাতে
হবে।
আমি ওকে আরও বললাম, তুই কিন্তু আজকেও
আমাকে সেই সুখ দিতে পারিস।
_সত্যি !
_ হঁ্যা।
_ আমি জানি তুই কষ্টে আছিস। বাচ্চা পেটে আসার
পর থেকে তোর বউ তোকে আর
ঠিকমতো চুদতে দেয় না।
আমার মুখে 'চুদতে দেয় না' এই কথা শুনে ও
আরও অবাক হলো এবং কিছুটা লজ্জাও পেলো।
আমি বললাম,লজ্জা পাওয়ার কিছু নেই, এসব করতে
গেলে এসব বলতে হয়। তুই দেখতো ওরা
ঘুমিয়েছে কিনা। ঘুমিয়ে থাকলে লাইট বন্ধ করে
এদিকে আয়। আমি তোর মনের সব যন্ত্রণা
আজ মুছে দেবো।
ও উঠে গিয়ে দেখলো ওরা ঘুমিয়ে পড়েছে
এবং লাইট বন্ধ করে আমার কাছে এগিয়ে এলো।
শুরুতেই আমি লুঙ্গির উপর দিয়ে ওর ধোনে হাত
দিয়ে বললাম, তোর ধোনটা কিন্তু দারুন। বলে
হাত দিয়ে টিপতে লাগলাম। মূহুর্তের মধ্যে
ধোনটা ফুলে ফেঁপে বিশাল হয়ে গেলো।
ওর বাবারটার চাইতেও বড়। আমি বললাম, কি রে চুষে
দেবো ?
_ তুমি এসব পারো ?
_ পারবো না কেনো ? তোর বাবারটা কি চুষে
দিতাম না ? বলে মুখে নিয়ে চুষতে শুরু করলাম। ও
কঁকিয়ে উঠলো। একটু পর ও বললো, মা, তুমি
এসব শিখলে কি করে ? তোমাদের সময় তো
এত সিডি ডিভিডি ছিলো না।
সিডি ডিভিডি ছিলো না, কিন্তু বই ছিলো। তোর বাবা
এসব গল্পের বই আনতো। আর সেগুলো
দুজনে পড়তে পড়তে করতাম। তখনই শিখেছি।
আমি আরও বললাম, তোর কিন্তু একটা কাজ করতে
হবে, যেটা তোর বাবা কখনো করে নি। ও
বলতো সেটা ওর ঘেন্না লাগে।
_ কী ?
_ আমারটাও চেটে দিতে হবে। আমার অনেক
দিনের ইচ্ছা।
_ ঠিক আছে দেবো। তোমার বউমারটা প্রতিদিনই
চেটে দিই। এতে আমার ঘেন্না লাগে না ।
ভালোই লাগে। তুমি কোনো চিন্তা করো না।
আমি তোমার সুখের জন্য সবকিছু করবো, যা তুমি
করতে বলো।
এরপর আমি বিছানায় শুয়ে পড়ে বললাম, তাহলে
আয়। ও আমারপাশে শুয়ে আমার বুকে হাত
দিলো। কিছুক্ষন টেপার পর ব্লাউজ খুলে
ফেললো। তারপর আস্তে আস্তে শাড়ি-
পেটিকোট সব খুলে আমাকে নেংটো করে
ফেললো। যোনীতে হাত দিয়ে বললো, বা
বেশ দারুন পরিষ্কার তো। আজকেই
কেটেছো বুঝি ? তারপর ও আমার যোনীতে
মুখ লাগালো। আমি ভেসে গেলাম সেই
স্বপ্নের সুখে। যা আমি বহুদিন চেয়েছি কিন্তু পাই
নি।
মিনিট দশেক চুষে ও অমাকে সত্যিই অসাধারণ সুখ
দিলো। আমার প্রায় হয়ে যাওয়ার অবস্থা। আমি
বললাম, আমি আর পারছি না। এবার তুই ঢোকা। ওর
ধোন আমার যোনীতে ঢুকিয়ে দিলো। আমি
স্বর্গ সুখ পেলাম। এভাবে আরও মিনিট দশেক
চুদে আমার ভেতরেই গরম মাল ঢেলে দিয়ে
আমার ওপরেই ক্লান্ত হয়ে শুয়ে পড়লো।
মাথায় হাত বুলাতে বুলাতে বললাম, কিরে, তোর বউ
তোকে অনেক দিন দেয় নি না ?
_ সে কথা আর বলো, পেটে বাচ্চা আসার পর
থেকেই সব বন্ধ। তারপর থেকেই আমাকে
প্রতিদিনই খেঁচতে হয়। অবশ্য মাঝে মাঝে ও ও
খিঁচে দেয় কিন্তু করতে দেবে না। এতে না কি
বাচ্চার ক্ষতি হবে।
_ সমস্যা নেই , যতদিন তোর বউ না দেয়,
আমাকে করিস। কিন্তু দেখিস একটু সাবধানে
করতে হবে ও যেন টের না পায়।
এরপর থেকে আমার ছেলে আমাকে
অনেকবার সুখ দিয়েছে।